×

সর্বশেষ :
বাংলাদেশ হাইকমিশনের নিরাপত্তা ব্যত্যয় হয়নি: ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৮ বিভাগে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে প্রজ্ঞাপন সমর্থকদের আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে বললেন ইমরান খান বগুড়া-৭ খালেদা জিয়া ও বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়ন সংগ্রহ বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা সেন্টার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে বৈঠকে সিইসি হুমকি দিয়ে পরাজয় ঢাকছে ইসরায়েল: ইরানি জেনারেল ইলন মাস্ক এখন ৭৪৯ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মালিক, বিশ্বে তিনিই প্রথম পুতিনের সংবাদ সম্মেলনে প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন সাংবাদিক (দেখুন ভিডিও)

  • নিউজ ডেস্ক

    প্রকাশিত : তারিখ - ২০২৩-০৯-১৪, সময় - ০৯:৫৩:৩৪

মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ এর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আদিলুর রহমান খান শুভ্র ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ১০ বছর আগে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে অভিযান নিয়ে তথ্য বিকৃতির অভিযোগের মামলায় এ রায় দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে তিটার দিকে রায় ঘোষণা করেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত।

২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলাম সমাবেশ করে। পরে সমাবেশস্থলে রাতযাপনের ঘোষণা দেন সংগঠনের নেতারা। তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দিতে যৌথ অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ওই অভিযানে ৬১ জন নিহত হন বলে দাবি করেছিল ‘অধিকার’। সরকারের ভাষ্য, সেই রাতের অভিযানে কেউ মারা যায়নি

শাপলা চত্বরে অভিযানের পর ২০১৩ সালের ১০ আগস্ট গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে ডিবি পুলিশ। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার আদালতে আদিলুর ও এলানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। এতে ৩২ জনকে সাক্ষী করা হয়। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর মামলাটি বিচারের জন্য অভিযোগ আমলে নেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল। এরপর ২০১৪ সালে দুই আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আসামি আদিলুর ও এলান ৬১ জনের মৃত্যুর বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যা’ তথ্য দিয়ে প্রতিবেদন তৈরি ও প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি ও ক্ষোভের সৃষ্টি করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্নের অপচেষ্টা চালায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি দেশে-বিদেশে চরমভাবে ক্ষুণ্ন করে।’

আরও বলা হয়, ‘তারা ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে বিরূপ মনোভাবের সৃষ্টি করে যা তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ (১) ও (২) ধারায় অপরাধ। একইভাবে ওই আসামিরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর চেষ্টা চালায় এবং সরকারকে অন্য রাষ্ট্রের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালায়।’

নিউজটি শেয়ার করুন



এ জাতীয় আরো খবর..
ইউটিউবে আমরা...
ফেসবুকে আমরা...