×

সর্বশেষ :
ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড: সেই ফয়সালসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যাংকে ১২৭ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পেল সিআইডি ভাইয়ের কাছে বোনের জটিল রোগের কথা শুনে পাশে দাঁড়ালেন ডিসি দিল্লির ঘটনা ‘বিভ্রান্তিকর প্রচার’ নয়, বিক্ষোভ সম্পর্কে আগে জানানো হয়নি অ্যাশেজ জিতে শীর্ষস্থান মজবুত করল অস্ট্রেলিয়া সোনার দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ ১৮ হাজার সালতামামি ২০২৫: মধ্যপ্রাচ্যের জন্য আরেকটি বড় ধরনের পরিবর্তনের বছর আমাদের সবাইকে এখন ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : তারেক রহমান তারেক রহমানের ফেরার দিনে মা‌র্কিন নাগ‌রিকদের জন্য দূতাবাসের নির্দেশনা ভারতকে হারিয়ে এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান বিশ্বের সর্বোচ্চ উঁচু ভবন হতে যাচ্ছে সৌদির জেদ্দা টাওয়ার

  • নিউজ ডেস্ক

    প্রকাশিত : তারিখ - ২০২২-০৫-২৯, সময় - ০৮:১৮:৪৬

নেপালের পর্যটন শহর পোখরা থেকে ২২ আরোহী নিয়ে উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পরেই বিধ্বস্ত হয়েছে একটি প্রাইভেট বিমান সংস্থা তারা এয়ারের বিমান। মুস্তাংয়ে কোয়াং গ্রামের কাছে একটি নদীর কাছে তা বিধ্বস্ত হয়েছে। আরোহীদের কি অবস্থা তা এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নারায়ণ সিলওয়া বলেছেন, স্থানীয়দের দেয়া তথ্য অনুযায়ী বিমানটি লামচে নদীর মুখে বিধ্বস্ত হয়েছে। সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলের দিকে যাত্রা করেছে। স্থলপথে এবং আকাশপথে তারা সেখানে পৌঁছার চেষ্টা করছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি।

যাত্রীদের মধ্যে চারজন ভারতীয়, দু’জন জার্মান ও ১৩ জন নেপালি। তারা এয়ারের টুইন অটার ৯এন-এইটি বিমানটি উড্ডয়নের ১৫ মিনিট পরেই নিয়ন্ত্রণ হারায়। বিমান সংস্থাটির মুখপাত্র বলেছেন, স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে পোখরা থেকে উড্ডয়ন করে বিমানটি। এ সময় এতে মোট আরোহী ছিলেন ২২ জন।

বিমানটি নিখোঁজ হওয়ার পর তার অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। এর অবতরণ করার কথা ছিল পশ্চিমে পাহাড়ি এলাকা জমসম এয়ারপোর্টে স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে। কিন্তু উড্ডয়নের পর পোখরা-জমসম রুটে ঘোরেপানি এলাকায় আকাশে নিখোঁজ হয়ে যায় তা।

জমসম এয়ারপোর্টের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারের মতে, জমসমের ঘাসা এলাকায় বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। তবে এ বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য মেলেনি। খবর ছড়িয়ে পড়ার পর মুস্তাং এবং পোখরা থেকে অনুসন্ধান কাজে দুটি প্রাইভেট হেলিকপ্টার মোতায়েন করেছে নেপাল সরকার। স্থলপথে অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযানে যাত্রা করেছে নেপাল সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা। নেপালে অভ্যন্তরীণ রুটে সবচেয়ে বেশি বিমান পরিচালনা করে তারা এয়ার। এই সংস্থার ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নেপালের অন্য কোনো বিমান সংস্থা প্রত্যন্ত স্বল্প দূরত্বে উড্ডয়ন ও অবতরণ করে না। অবরুদ্ধ বা দুর্গম এলাকায় এই বিমান সংস্থাই অত্যাবশ্যক পণ্য সরবরাহ করে থাকে। এর মধ্যে আছে খাদ্য, ওষুধ, ত্রাণ সামগ্রী। উদ্ধার অভিযানেও এই বিমান সংস্থা ফ্লাইট পরিচালনা করে। নেপাল হলো বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়ের দেশ। একই সঙ্গে বিশ্বে অভ্যন্তরীণ বিমান নেটওয়ার্কের মধ্যে ব্যাপক দুর্ঘটনার রেকর্ডও আছে সেখানে। কারণ, সেখানে দ্রুত আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। পাহাড়ি এলাকায় বিমান অবতরণের লোকেশনও জটিল।

নিউজটি শেয়ার করুন



এ জাতীয় আরো খবর..
ইউটিউবে আমরা...
ফেসবুকে আমরা...